1. admin@jawabazarerdak.com : ডাক ডেস্ক :
  2. Kingmusharrof1992@gmail.com : মোশাররফ হোসেন : মোশাররফ হোসেন
  3. abubakarchy97@gmail.com : Siddik Chowdhury : Siddik Chowdhury
প্রতিবেশীরা নানাভাবে হেনস্থা করেন, তাই মা ও চার বোনকে খু*ন করেন আরশাদ - সত্য ও ন্যায় এর কথা বলে
মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ১০:০৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শান্তিগঞ্জের কারারুদ্ধ ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু ছাতকে একটি মোটরসাইকেল জব্দ ও বিদেশি মদ সহ দুই মাদক ব্যবসায়ীআটক ছাতকে গুনীজন সংবর্ধনা ও ঈদ প্রীতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত সড়ক দু*র্ঘ*ট*না*য় ছাত্রদল নেতার মৃ*ত্যু*তে ছাতক পৌর ছাত্রদলের শোক প্রকাশ সড়ক দু*র্ঘ*ট*না*য় দুই জনের মৃ*ত্যুর পর আজ আ”হত আরো ১ জনের মৃ*ত্যু রাজনীতিতে ধৈর্য মহত্ত্ব বড়ই প্রয়োজন,যেমনটি দেখিয়েছেন বেগম খালেদা জিয়া এবং প্রিয়াঙ্কা আলহাজ্ব খোয়াজ আলী জনকল্যাণ ট্রাস্টের ঈদ বস্ত্র বিতরণ মদের বোতল হাতে বৈষম্যবিরোধী নেতা-নেত্রী, ভিডিও ভাইরাল ছাতকের শিন্নী খাওয়া নিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষে আহত-২০, হাসপাতালে ভাংচুর দোয়ারাবাজার নরসিংপুর ইউনিয়ন বিএনপির আয়োজনে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

প্রতিবেশীরা নানাভাবে হেনস্থা করেন, তাই মা ও চার বোনকে খু*ন করেন আরশাদ

নিজস্ব প্রতিবেদন
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২৫
  • ৯৫ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

প্রতিবেশীরা নানাভাবে হেনস্থা করেন, তাই মা ও চার বোনকে খু*ন করেন আরশাদ

নিজস্ব প্রতিবেদন : প্রতিবেশীরা নানাভাবে হেনস্থা করতে মা ও বোনদের। এতে মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন তাঁরা। তাদের ক্ষতি হওয়ার ভয় আশঙ্কাই করতেন সব সময়। আর সেই ভয়েই মা এবং চার বোনকে খুন করেছেন আরশাদ নামের এক যুবক।

এই চাঞ্চল্যকর হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে ভারতের লখনৌতে।
এ ঘটনায় গ্রেপ্তার আরশাদ মা এবং চার বোনকে খুনের কথা স্বীকার করেছেন ঠিকই, কিন্তু কেন খুন করলেন— সেই রহস্যই কাটছে না। হত্যার পর পরই একটি ভিডিও রেকর্ড করেছিলেন অভিযুক্ত আরশাদ। যেখানে তিনি প্রতিবেশীদের হেনস্তার কথা জানিয়েছেন।

তবে তদন্তকারীদের সন্দেহ, অভিযুক্ত আরশাদ খুনের ঘটনায় যা দাবি করছেন, তা সত্য নয়। এলাকাবাসীর বিরুদ্ধে হেনস্থার যে অভিযোগ তুলেছেন, তা সঠিক নয়

একজন তদন্ত কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আগরার যে মহল্লায় থাকত আরশাদের পরিবার, সেখানে খোঁজ নেওয়া হয়েছে। আরশাদের মা এবং চার বোনের খুনের ঘটনা জানার পর তাঁরা আরশাদকেই কাঠগড়ায় তুলেছেন।

শুধু তাই নয়, তাঁদের দাবি, আরশাদের পরিবারের সঙ্গে কোনো দুর্ব্যবহার করা হয়নি। হেনস্থা করা হয়নি। বরং তাঁরা পাড়ার লোকেদের সঙ্গে কোনো কথা বলতেন না। মেলামেশা করতেন না।
আর এখান থেকেই খুনের কারণ নিয়ে সন্দেহ বাড়ছে তদন্তকারীদের মনে।

প্রশ্ন উঠছে, তা হলে কি এই খুনের নেপথ্যে অন্য চক্রান্ত রয়েছে আরশাদ এবং তাঁর বাবার? যদিও আরশাদের বাবার এখনো কোনো হদিস পায়নি পুলিশ। তদন্তকারীরা বলছেন, তাঁকে ধরতে পারলে এই খুনের কারণ সম্পর্কে অনেক তথ্যই পাওয়া যাবে। পুলিশের কয়েকটি দল সম্ভল এবং আগরায় পৌঁছেছে আরশাদের বাবার খোঁজে।
তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, মা এবং বোনেদের খুনের জন্য আগরা থেকে ৩০ ডিসেম্বর লখনউয়ের উদ্দেশে রওনা দেন আরশাদ। ওই দিন সন্ধ্যায় লখনউয়ের চারবাগ স্টেশনে নেমে একটি হোটেলে ওঠেন মা, চার বোন এবং বাবাকে সঙ্গে নিয়ে। হোটেলের ১০৯ নম্বর ঘর বুক করেন। ৩১ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় চারবাগের আশপাশ ঘুরে দেখেন সকলে মিলে। রাতে বাইরে থেকে খাবার আনেন আরশাদ। মা এবং চার বোনের খাবারের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে দেন। সেই খাবার খেয়ে গভীর ঘুমে চলে যান পাঁচ জনই। কিন্তু আরশাদ এবং তাঁর বাবা সারা রাত জেগে ছিলেন। ঘরের ভিতরে পায়চারি করছিলেন। হোটেলের ম্যানেজারের দাবি, রাত ১১টা নাগাদ বাইরে বার হন দু’জনে। গেট বন্ধ করে দেওয়া হবে জানানোয় তাঁরা আবার হোটেলের ঘরে চলে যান। ১ জানুয়ারি ভোর ৪টা নাগাদ আবার আরশাদ এবং তাঁর বাবা চা খাওয়ার নাম করে হোটেলের বাইরে যান। সকাল ৭টার সময় পুলিশ এসে হোটেল থেকে পাঁচ জনের মরদেহ উদ্ধার করে।

তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, খাবার খেয়ে মা এবং চার বোন ঘুমিয়ে পড়তেই প্রথমে চার বোনের হাতের শিরা কেটে দেন। তার পর ওড়না দিয়ে শ্বাসরোধ করে মারেন। কিন্তু তাঁর মায়ের হাতের শিরা কাটেননি। শুধু শ্বাসরোধ করে খুন করেছেন।

সূত্র – কালের কন্ঠ

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© All rights reserved © jawabazarerdak
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD