1. admin@jawabazarerdak.com : ডাক ডেস্ক :
  2. Kingmusharrof1992@gmail.com : মোশাররফ হোসেন : মোশাররফ হোসেন
  3. abubakarchy97@gmail.com : Siddik Chowdhury : Siddik Chowdhury
গুম-পরবর্তী ঘটনা নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল কমিশন - সত্য ও ন্যায় এর কথা বলে
মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ১০:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শান্তিগঞ্জের কারারুদ্ধ ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু ছাতকে একটি মোটরসাইকেল জব্দ ও বিদেশি মদ সহ দুই মাদক ব্যবসায়ীআটক ছাতকে গুনীজন সংবর্ধনা ও ঈদ প্রীতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত সড়ক দু*র্ঘ*ট*না*য় ছাত্রদল নেতার মৃ*ত্যু*তে ছাতক পৌর ছাত্রদলের শোক প্রকাশ সড়ক দু*র্ঘ*ট*না*য় দুই জনের মৃ*ত্যুর পর আজ আ”হত আরো ১ জনের মৃ*ত্যু রাজনীতিতে ধৈর্য মহত্ত্ব বড়ই প্রয়োজন,যেমনটি দেখিয়েছেন বেগম খালেদা জিয়া এবং প্রিয়াঙ্কা আলহাজ্ব খোয়াজ আলী জনকল্যাণ ট্রাস্টের ঈদ বস্ত্র বিতরণ মদের বোতল হাতে বৈষম্যবিরোধী নেতা-নেত্রী, ভিডিও ভাইরাল ছাতকের শিন্নী খাওয়া নিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষে আহত-২০, হাসপাতালে ভাংচুর দোয়ারাবাজার নরসিংপুর ইউনিয়ন বিএনপির আয়োজনে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

গুম-পরবর্তী ঘটনা নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল কমিশন

নিজস্ব প্রতিবেদন
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
  • ৭৭ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

 

গুম-পরবর্তী ঘটনা নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল কমিশন

নিজস্ব প্রতিবেদন: গুম-সংক্রান্ত তদন্ত কমিশন গতকাল শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার কাছে একটি প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। রোববার (১৬ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে ওই প্রতিবেদনের কিছু অংশ প্রকাশ করা হয়।

‘আনফোল্ডিং দ্য ট্রুথ’ শিরোনামে জমা দেওয়া প্রতিবেদনে কমিশনের সদস্যরা এখন পর্যন্ত পাওয়া এক হাজার ৬৭৬টি অভিযোগের মধ্যে ৭৫৮ জনের অভিযোগ যাচাই-বাছাই করেছেন। এতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার গুম করার পদ্ধতির কিছু বর্ণনা আছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, গুম হওয়া বেশির ভাগ ব্যক্তিকে হয় হত্যা করা হয়েছে অথবা মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়েছে, কমিশন গুমের পর ‘মেরে ফেলার পদ্ধতি সম্পর্কে যাচাইকৃত বিস্তারিত প্রতিবেদন’ পেয়েছে। একটি কার্যকর পদ্ধতি হলো মাথায় গুলি করা। এরপর মরদেহ সিমেন্টের ব্যাগ দিয়ে বেঁধে নদীতে ডুবিয়ে দেওয়া হয়।

‘র্যাবে কর্মরত সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তারা এই পদ্ধতিকে মরদেহ ডুবিয়ে দেওয়ার আদর্শ পদ্ধতি হিসেবে বর্ণনা করেছেন,’ প্রতিবেদনে এমনটা বলা হয়
হত্যার উপযুক্ত স্থান হিসেবে বুড়িগঙ্গা নদী, শীতলক্ষ্যা নদী (কাঞ্চন সেতু) এবং পোস্তগোলা সেতুর কাছাকাছি এলাকার উল্লেখ আছে। সুন্দরবনের জলদস্যুদের কাছ থেকে জব্দ করা একটি নৌকার উল্লেখ আছে প্রতিবেদনে, যেটি পোস্তগোলা সেতুর কাছে রাখা হয়েছিল।
র্যাবের এক ব্যাটালিয়ন কমান্ডারের অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিয়ে তার বরাতে প্রতিবেদনে বলা হয়, র্যাবের তৎকালীন গোয়েন্দা প্রধান পরিচালিত একটি সেশনে ‘র্যাবে ঢোকার অংশ হিসেবে’ একটি সেতুতে দুজনকে হত্যা করা হয়েছে।
র্যাবের গোয়েন্দা বিভাগে নিযুক্ত আরেক সৈনিকের বরাতে এতে বলা হয়, ‘এক ভুক্তভোগী নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। তাকে নদী থেকে উঠিয়ে আনা হয় এবং পরে ঘটনাস্থলেই হত্যা করা হয়।’

কমিশনের এই অন্তর্বর্তী প্রতিবেদনে বিস্তারিত অবশ্য প্রকাশ করা হয়নি। এতে বলা হয়, কমিশনের চূড়ান্ত প্রতিবেদনে অপহরণ, আটক, নির্যাতন, হত্যা ও মুক্তির বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হবে।

সূত্র – কাল বেলা

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© All rights reserved © jawabazarerdak
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD